বাংলা

‘ইলিয়াস’ গল্পে যে জীবনদর্শন ব্যক্ত হয়েছে, তা ব্যাখ্যা করো।

‘এ অপরাধ আমি বইব কী করে, এ লজ্জা আমি কোথায় রাখব!’-বক্তা কোন্ কৃতকর্মকে অপরাধ রূপে চিহ্নিত করেছেন? গল্পে এই অপরাধবোধ ও আত্মগ্লানি দূর হয়ে কীভাবে বক্তার আত্মশুদ্ধি ঘটল তা বুঝিয়ে দাও।

‘মনে হলো, স্নেহ-মমতা-ক্ষমার এক মহাসমুদ্রের ধারে এসে দাঁড়িয়েছি।” কার সম্পর্কে এ মন্তব্য করা হয়েছে? উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে এমন উপমায় ভূষিত করার কারণ কী

‘মাস্টারমশাইয়ের কাছ থেকে এইটুকুই আমার নগদ লাভ।’ -কে, কী লাভ করেছে মাস্টারমশাইয়ের কাছ থেকে? কীভাবে লাভ করেছে বর্ণনা করো।

‘বরং যা শিখেছিলুম তা-ও ভুলেছি।’ – কথকের এ কথা মনে হয়েছে কেন? কেন তিনি শেখা জিনিস ভুলেছেন

“তার প্রমাণ আমি নিজেই।” -কোন প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে? তিনি কীভাবে এর প্রমাণ বহন করছেন

‘গাধা পিটিয়ে ঘোড়া করতে গেলে গাধাটাই পঞ্চত্ব পায়।’ তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো

‘অহেতুক তাড়না করে কাউকে শিক্ষা দেওয়া যায় না’- কথক এই সিদ্ধান্তে কীভাবে পৌঁছেছেন

‘একদিন একটি পত্রিকার পক্ষ থেকে ফরমাশ এল’ -পত্রিকার পক্ষ থেকে গল্প কথকের কাছে কীসের ফরমাশ এল? কথকের বক্তব্য অনুযায়ী তার মতো নিতান্ত সামান্য ব্যক্তির কাছে সেই ফরমাশ আসার অস্বাভাবিকতা কোথায়

‘সে স্বর্গের চাইতে লক্ষ যোজন দূরে থাকাই আমরা নিরাপদ বোধ করতুম।’ -‘সে স্বর্গ’ বলতে কোন স্বর্গের কথা বোঝানো হয়েছে? কেন কথক সে স্বর্গের থেকে দূরে থাকতে চাইতেন?