কিন্তু নতুন মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে গেল তপনের।-কোন ব্যাপারে তপনের ‘জ্ঞানচক্ষু’ বন্ধ ছিল? সেই জ্ঞানচক্ষু কীভাবে খুলে গিয়েছিল তা ‘জ্ঞানচক্ষু’ গল্প অবলম্বনে লেখো।
আশ্চর্য, কোথাও কিছু উলটোপালটা নেই, অন্য রকম নেই, একেবারে নিছক মানুষ।-কার সম্পর্কে, কার এরকমটা মনে হয়েছিল? তিনি যে একেবারে নিছক মানুষ, তা কীভাবে বোঝা গিয়েছিল?
লেখক মানে কোনো আকাশ থেকে পড়া জীব না, তপনদের মতোই মানুষ।-উদ্ধৃতিটি কার লেখা কোন গল্পের অংশ? তপন কে? ‘লেখক’ মানে যে কোনো আকাশ থেকে পড়া জীব নয়, তপন তা কীভাবে বুঝতে পেরেছিল?
একাসনে বসে লিখেও ফেলল আস্ত একটা গল্প।-কে, কোথায় একাসনে বসে আস্ত একটা গল্প লিখে ফেলেছিল? সেই গল্প লেখার প্রেরণা সে কীভাবে পেয়েছিল? তার গল্প লিখে ফেলার অনুভূতি তুলে ধরো।