সে কখনো করে না বঞ্চনা –কে কখনও বঞ্চনা করে না? কবি কীভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন

সে কখনো করে না বঞ্চনা –কে কখনও বঞ্চনা করে না? কবি কীভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন

"সে কখনো করে না বঞ্চনা।"-কে কখনও বঞ্চনা করে না? কবি কীভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন

“সে কখনো করে না বঞ্চনা।”-কে কখনও বঞ্চনা করে না? কবি কীভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন?

উদ্দিষ্ট

‘রূপনারানের কূলে’ কবিতায় কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, জীবনের অনিবার্য সত্য কখনও মানুষকে বঞ্চনা করে না।

কবির সত্যোপলব্ধি

জীবনের কঠোর আঘাত, নিষ্ঠুর বেদনা, রুঢ় বাস্তবতায় কবির চেতনা যখন অবশ হয়ে পড়েছে, তখন জীবনের শেষপর্বে এসে কবি জীবনের সত্যকে উপলব্ধি করেছেন।

জীবনের মোহ, আবেগ মানুষের মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে। তাই জীবন আর মৃত্যুর গভীর রহস্য থাকে অধরা। জীবন ও জগৎ মনে হয় স্বপ্নের মতো। সেই স্বপ্ন রোমান্টিক মনকে মুগ্ধ করে কিন্তু সত্যের কাছে মানুষকে পৌঁছে দেয় না। বাস্তব জীবনের রূঢ় আঘাত কবিকে আহত করলেও সেই যন্ত্রণার মধ্যেই কবি } জীবনের প্রকৃত সত্যকে উপলব্ধি করেন।

আরও পড়ুনশৈশবের স্মৃতি রচনা

Leave a Comment