হঠাৎ ভয়ানক একটা উত্তেজনা অনুভব করে তপন- তপন কেন উত্তেজনা অনুভব করে এবং তা ভয়ানক কেন

হঠাৎ ভয়ানক একটা উত্তেজনা অনুভব করে তপন- তপন কেন উত্তেজনা অনুভব করে এবং তা ভয়ানক কেন?

হঠাৎ ভয়ানক একটা উত্তেজনা অনুভব করে তপন- তপন কেন উত্তেজনা অনুভব করে এবং তা ভয়ানক কেন
হঠাৎ ভয়ানক একটা উত্তেজনা অনুভব করে তপন- তপন কেন উত্তেজনা অনুভব করে এবং তা ভয়ানক কেন?

উত্তেজনার কারণ

আশাপূর্ণা দেবীর লেখা ‘জ্ঞানচক্ষু’ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র তপন তার নতুন একটি লেখা ‘হুবহু গল্পের মতোই’ চেহারা নিয়েছে আবিষ্কার করে নিজের ভিতরে এক উত্তেজনা অনুভব করে। কিশোর তপনের কল্পনাপ্রবণ মনে লেখক নিয়ে নানা অলীক কল্পনা ছিল। গ্রীষ্মের ছুটিতে নিস্তব্ধ দুপুরে সে নিজেই যখন একটি সম্পূর্ণ গল্প লিখে ফেলে তখন সৃষ্টিসুখের আনন্দে সে উত্তেজনা অনুভব করে।

ভয়ানক উত্তেজনা

যে-কোনো সৃষ্টিই সম্পূর্ণ হলে স্রষ্টা এক অনাবিল আনন্দে উদ্ভাসিত হয়-যা তার সম্পূর্ণ নিজস্ব। এখানে তপন মামাবাড়িতে লেখক নতুন মেসোকে দেখে প্রচ্ছন্ন প্রেরণা লাভ করে এবং এক নিশ্বাসে একটি গল্প লিখে অপার্থিব অনুভবে পুলকিত হয়। তার হৃদয়ের সমস্ত তন্ত্রীতে যেন সপ্ত সুরের মূর্ছনা শোনা যায়। দেহে ও মনে সেই আনন্দ সঞ্চারিত হয়। যেহেতু এই আনন্দ-অনুভূতি তপন এর আগে অনুভব করেনি, তাই তার তীব্রতার প্রাবল্যকে নির্দেশ করে ‘ভয়ানক’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে।

আরও পড়ুন – শৈশবের স্মৃতি রচনা

Leave a Comment