দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো – পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি স্মরণীয় ঘটনা। এই যুদ্ধে পৃথিবীর বৃহৎশক্তিগুলির সব ক-টিই যোগ দিয়েছিল। তেমনি এই যুদ্ধে নানা প্রকৌশলগত পরিবর্তনও দেখা যায়।
 
সুস্বাগতম প্রিয় শিক্ষার্থী। Prayas Answer-এর পক্ষ থেকে আপনাকে স্বাগতম। আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো নিয়ে আলোচনা করবো।
 
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো সম্পর্কে আরো জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইটে অন্যান্য পোস্টগুলো পড়তে পারেন অথবা গুগলে সার্চ করতে পারেন। তো চলুন আজকের মূল বিষয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো পড়ে নেওয়া যাক।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো।

ভূমিকা

পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি স্মরণীয় ঘটনা। এই যুদ্ধে পৃথিবীর বৃহৎশক্তিগুলির সব ক-টিই যোগ দিয়েছিল। তেমনি এই যুদ্ধে নানা প্রকৌশলগত পরিবর্তনও দেখা যায়।

প্রকৌশলগত পরিবর্তন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছিল একেবারে আধুনিক প্রযুক্তিতে যুদ্ধ বিশেষ।

① অস্ত্রশস্ত্রে পরিবর্তন: এই যুদ্ধে উন্নত বিমান, ডুবোজাহাজ, ট্যাংক প্রভৃতির ব্যাপক পরিবর্তন দেখা যায়। এই যুদ্ধে জার্মানি উন্নত প্যারাসুট বাহিনীর ব্যবহার করে। এই যুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ছিল আণবিক বোমার ব্যবহার। যা ছিল সবথেকে শক্তিশালী মারণাস্ত্র।

② বিমানবাহী জাহাজ: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান ব্যাপকভাবে বিমানবাহী জাহাজ ব্যবহার করে।

③ শস্ত্র বা ক্ষেপণাস্ত্র: এই যুদ্ধে নানা ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়। যেমন-জার্মানির ‘রাইন কন্যা’ (Daughter of the Rhine) নামক ক্ষেপণাস্ত্র।

④ যানবাহন : দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যানবাহনরূপে মোটর গাড়ির ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়। এই গাড়ি ব্যবহার করে সৈনিকরা দ্রুত যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী করতে পারত।

⑤ প্রচারমাধ্যমের ব্যবহার: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে রেডিয়ো, সংবাদপত্র এবং ইস্তেহার প্রভৃতি গণমাধ্যম বা সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানি যুদ্ধকালীন তথ্য আদানপ্রদানের জন্য ‘এনিগমা’ নামে একটি যন্ত্র ব্যবহার করত। এইসব মাধ্যম ব্যবহারের ফলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ধ্বংসাত্মক রূপ নেয়।

এভাবেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নানা প্রকৌশলগত পরিবর্তন দেখা যায়। যা এই যুদ্ধকে ভয়াবহ রূপ দিয়েছিল।
আমরা মনে করি আপনি আমাদের একজন মূল্যবান পাঠক। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অস্ত্রশস্ত্রের প্রকৌশলগত পরিবর্তনের বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করো -এই বিষয়ে আমাদের লেখনী সম্পূর্ণ পড়ার জন্যে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না।

Leave a Comment