পুঁইমাচা গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর ১ম সেমেস্টার । Semester 1 Bengali MCQ

পুঁইমাচা গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর ১ম সেমেস্টার

পুঁইমাচা গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর
পুঁইমাচা গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর ১ম সেমেস্টার

পুঁইমাচা গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর ১ম সেমেস্টার

1. সহায়হরি চাটুজ্যে তাঁর স্ত্রীকে যা দিতে বলেছিলেন-

একটা বড়ো গামলা

একটা বড়ো বাটি

একটা কাপপ্লেট

একটা বড়ো বাটি কি ঘটি

2. রসের জন্য গাছ কেটেছিল-

সহায়হরি চাটুজ্যে

তারক খুড়ো

কালীময়

কেষ্ট মুখুজ্জে

3. সহায়হরি চাটুজ্যের স্ত্রীর নাম-

অন্নপূর্ণা

অন্নদা

তারাসুন্দরী

আন্নাকালী

4. শীতকালের সকালে অন্নপূর্ণা বসেছিলেন-

মাঠের ধারে

আমগাছ তলায়

রান্নাঘরের দাওয়ায়

পুকুর পাড়ে

5. অন্নপূর্ণা বোতল থেকে সংগ্রহ করছিল-

সরষের তেল

নারকেল তেল

মধু

গাওয়া ঘি

6. অন্নপূর্ণা বিন্দুমাত্র আগ্রহ দেখাননি যে বিষয়ে-

স্বামীর কথার উত্তর দিতে

উনুনে রান্না চাপাতে

বাড়ি থেকে বেরোতে

বাটি কিংবা ঘটি বের করে দিতে

7. অন্নপূর্ণা তেলের বোতলটি সরিয়ে-

স্বামীর দিকে খানিকক্ষণ তাকিয়েছিলেন

ক্ষেন্তির খোঁজ করছিলেন

বারান্দা থেকে নীচে নেমেছিলেন

স্বামীর উপরে রাগ প্রকাশ করছিলেন

8. “তুমি মনে মনে কি ঠাউরেছ বলতে পার?”-কথাটি বলেছিলেন-

অন্নপূর্ণা সহায়হরিকে

সহায়হরি অন্নপূর্ণাকে

অন্নপূর্ণা ক্ষেন্তিকে

সহায়হরি ক্ষেন্তিকে

9. সহায়হরির মনে ভীতির সঞ্চার হয়েছিল-

স্ত্রীর ক্রোধের কারণে

প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে

স্ত্রীর অতিরিক্ত রকমের শান্ত সুরে

ক্ষেন্ডির সন্ধান না পাওয়ায়

10. স্ত্রী অন্নপূর্ণার অতিরিক্ত শান্ত কণ্ঠস্বরকে সহায়হরির মনে হয়েছিল-

তাঁর শারীরিক অসুস্থতার প্রকাশ

তাঁর মনোভাব পরিবর্তনের ইঙ্গিত

তাঁর কোনো দুশ্চিন্তার প্রকাশ

ঝড়ের অব্যবহিত আগে আকাশের স্থিরভাব

11. অন্নপূর্ণা অত্যন্ত শান্ত সুরে যা বলেছিলেন-

ন্যাকামি করতে হয় অন্য সময় কোরো

ক্ষেন্তির শ্বশুরবাড়িতে পুজোর উপহার পাঠাতে হবে

সংসারে মনোযোগ প্রয়োজন

বাড়িতে নারকেল তেল নেই

গুজবের কারণ সন্ধানে

12. গুজবের কারণে অন্নপূর্ণা সহায়হরিকে যেখানে যেতে বলেছিলেন-

বাগদিপাড়ায়

চৌধুরীদের বাড়ি

মুখুজ্যেদের বাড়ি

পাশের গ্রামে

13. অন্নপূর্ণার মতে ভদ্রলোকদের গ্রামে বাস করা যায় না যে কারণে-

লেখাপড়া না শিখলে

বাগদি-দুলে পাড়ায় ঘুরে বেড়ালে

পূজার্চনায় মন না দিলে

প্রচুর অর্থ উপার্জন না করলে

সহায়হরিকে

14. ‘একঘরে’ করার কথা যেখানে আলোচনা হয়েছে

মুখুজ্জেদের চন্ডীমণ্ডপে

সরকার বাড়িতে

চৌধুরীদের চন্ডীমণ্ডপে

চাটুজ্জেদের বাড়িতে

15. অন্নপূর্ণাদের হাতের জল গ্রামের কেউ খাবে না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কারণ-

তাঁরা অস্পৃশ্য ছিল

তাঁদের মেয়ের আশীর্বাদের পরেও বিয়ে হয়নি

তাঁরা ধর্মীয় নিয়মকানুন মানত না

নিম্নবর্ণের মানুষদের সঙ্গে তাঁদের যোগাযোগ ছিল

16. সহায়হরিকে একঘরে করতে উদ্যোগ নিয়েছিল-

কালীময় ঠাকুর

কালীধন ঠাকুর

বিষ্ণু সরকা

শ্রীমন্ত মজুমদার

17. অন্নপূর্ণার কথামতো ক্ষেন্তির বয়স হয়েছিল-

বারো বছর

তেরো বছর

চোদ্দো বছর

পনেরো বছর

18. ক্ষেন্তির বোনের হাতে পুঁইপাতায় জড়ানো ছিল-

কাঁচা আমের টুকরো

করমচা

চালতার আচার

চিংড়ি মাছ

19. ক্ষেন্তিরা চিংড়ি মাছ কিনেছিল যার কাছ থেকে-

হাজরাবুড়ি

গয়াবুড়ি

পুষ্পা জেলেনি

সাবিত্রী

20. গয়াবুড়ি ক্ষেন্তিকে চিংড়ি মাছ দিতে চায়নি কারণ-

সে চিংড়ি মাছগুলো ঠিকঠাক নিয়ে যেতে পারবে কি না সন্দেহ ছিল

ক্ষেন্ডির চিংড়ি মাছ খাওয়া বারণ ছিল

তার কাছ থেকে চিংড়ি মাছ নিলে ক্ষেন্তির বাড়ির লোকেরা ক্ষেন্তিকে বকত

সে ক্ষেন্তির বাবা সহায়হরির কাছে দু-পয়সা পেত

21. ক্ষেন্তির চেহারা ছিল-

শীর্ণকায়

গোলগাল

খর্বাকৃতি

দোহারা

22. ক্ষেন্তিকে রায় কাকা পুঁইশাক দিয়েছিল-

ঘাটের ধারে

বাগান বাড়িতে

ঘর বাড়িতে

মাঠের ধারে

23. অন্নপূর্ণা সহায়হরি এবং মেয়েকে একসঙ্গে বলেছিলেন-

পাথুরে বোকা

বোকা

রামবোকা

অলস

24. অন্নপূর্ণার মতে বিয়ে হলে ক্ষেন্তি হত-

পাকা গিন্নি

দক্ষ রাঁধুনি

চার ছেলের মা

শাশুড়ির পছন্দের মেয়ে

25 “… মাটিতে পড়িয়া গেল।”-যা মাটিতে পড়ে গিয়েছিল-

আমের গুটি

বেগুন

পুঁইশাকের বোঝা

বাতাবি লেবু

26. অন্নপূর্ণা পুঁইশাকের বোঝা ফেলে দিতে বলেছিলেন-

খিড়কির পুকুরের ধারে

বাড়ির বাইরে

আবর্জনার স্তূপে

রায়বাবুদের বাড়িতে

পুঁটিকে

27. পুঁইশাকের বোঝা অন্নপূর্ণা খিড়কির পুকুরের ধারে ফেলে দিতে বলেছিলেন-

সহায়হরিকে

ক্ষেন্তিকে

রাধীকে

28. সহায়হরির ছেলেমেয়েরা তাদের মা অন্নপূর্ণাকে-

অত্যন্ত শ্রদ্ধা করত জানা

অত্যন্ত ভয় করত

গুরুত্ব দিত না

বন্ধুর মতো আচরণ করত

29. “তা এনেছে ছেলে মানুষ খাবে বলে…”-যা আনার কথা বলা হয়েছে-

পুঁইশাক

কাঁচা আম

চালতা

খেজুরের রস

30. সহায়হরি এবং অন্নপূর্ণার ছোটোমেয়ের নাম ছিল-

রাধী

ক্ষেন্তি

পুঁটি

মান্ডু

31. পাড়া থেকে ক্ষেন্তির পুঁইশাক নিয়ে আসা প্রসঙ্গে অন্নপূর্ণা বলেছিল-

মেয়েদের জন্য পাড়া বেড়ানো ভালো নয়

মেয়েদের আবার অত নোলা কীসের

পুঁইশাক খাওয়া শরীরের জন্য ভালো নয়

লোকের দেওয়া জিনিস নেওয়া ঠিক না

32. “মা, অর্ধেকগুলো কিন্তু আমার একার”-এ কথা ক্ষেন্ডি বলেছিল-

পয়লা বৈশাখের আগের দিন

চরক সংক্রান্তির দিন

দুর্গাপুজোর সময়

অরন্ধনের আগের দিন

33. রান্না করার সময় অন্নপূর্ণার মনে পড়েছিল-

বড়ো মেয়ের মুখের কাতর দৃষ্টি

সহায়হরির সংসারে অমনোযোগ

ক্ষেন্তির বিয়ে না হওয়ার দুশ্চিন্তা

গ্রামের লোকেদের কথাবার্তা

34. “অর্ধেকগুলো কিন্তু একা আমার, অর্ধেক সব মিলে তোমাদের…”-যার কথা বলা হয়েছে-

পিঠে

সরুচাকলি

পুঁইশাকের তরকারি

টোপাকুল

35. “বাকিগুলা কুড়ানো যায় না,”কুড়োতে না-পারার কারণ-

সেগুলো নষ্ট হয়ে গিয়েছে

কাদায় অদৃশ্য হয়ে গেছে

ডোবার ধারে ছাইগাদায় ফেলে দেওয়া হয়েছে

কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি

36. ক্ষেন্তির চোখ বিস্ময় ও আনন্দে পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল-

মায়ের মুখে হাসি দেখে

বাবার সঙ্গে বাইরে যেতে পারায়

পাতে পুঁইশাকের চচ্চড়ি দেখে

বোনেদের সঙ্গে খেলতে পারায়

37. চালের বাতায় গোঁজা ডালা থেকে অন্নপূর্ণা সংগ্রহ করেছিলেন-

হাতপাখা

কাস্তে

কাপড়ে মোড়ানো টাকা

শুকনো লঙ্কা

38. সহায়হরির ডাক পড়েছিল-

পাড়ার দুর্গামঞ্চে

কালীমায়ের চন্ডীমণ্ডপে

বটতলায়

হাটখোলার বাজারে

39. কালীময় যার কথা উল্লেখ করেছিলেন-

কেষ্ট ভট্টাচার্য

কেষ্ট মুখুজ্জে

কেষ্ট চাটুজ্জে

রায়বাবু

40. পাত্র আশীর্বাদের পরেও মেয়ের বিয়ে না দিলে তাকে বলা হয়েছে

লগ্নভ্রষ্ট মেয়ে

জাতভ্রষ্ট মেয়ে

অপয়মন্ত মেয়ে

উচ্ছগগু করা মেয়ে

41. বামুনদের যদি জাত মারবার ইচ্ছে না থাকে কালীময় তাহলে সহায়হরিকে যা করতে বলেছিলেন-

বাড়িতে পুজো দিতে

বামুনদের যথেষ্ট খাতির-যত্ন করতে

বামুনসেবার আয়োজন করতে

মেয়ের বিয়ের বন্দোবস্ত করতে

42. সহায়হরির মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছিল যার ছেলের সঙ্গে-

শ্রীমন্ত মজুমদার

শ্রীমন্ত মিত্র

অনাদি মজুমদার

শ্রীমন্ত বাড়ুজ্জে

43. শ্রীমন্ত মজুমদারের ছেলে বেদম প্রহার খেয়েছিল যাদের কাছে-

এক কুম্ভকার বধূর আত্মীয়স্বজনের হাতে

এক কর্মকার বধূর আত্মীয়স্বজনের হাতে

এক স্বর্ণকার বধূর আত্মীয়স্বজনের হাতে

তার নিজের ভাইয়ের হাতে

44. সহায়হরি আশীর্বাদের পরেও মেয়েকে পাত্রস্থ করেননি তাঁর কারণ-

ছেলেটির চরিত্রদোষ ছিল

ছেলেটি অসুস্থ ছিল

ছেলেটি উপার্জনক্ষম ছিল না

ছেলেটির বাড়িতে অরাজি ছিল

45. ক্ষেন্ডি যখন তার বাবাকে ডাকতে এসেছিল তখন সহায়হরি-

ঘুমাচ্ছিলেন

উঠোনে কাঠ কাটছিলেন

বাজারে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন

রোদ পোহাচ্ছিলেন

46. সহায়হরি ক্ষেন্তিকে যা আনতে বলেছিলেন-

কুড়ুল

কাটারি

শাবল

কাস্তে

47. সহায়হরির খিড়কির দিকে সতর্ক দৃষ্টিপাতের কারণ ছিল-

বাইরের লোক ঘরে ঢুকছে কি না

অন্নপূর্ণা এসে পড়ছে কি না

ক্ষেন্তি ঠিকঠাক শাবল নিয়ে আসছে কি না

ক্ষেন্তি দরজা বন্ধ করেছে কি না

48. মুখুজ্জে বাড়ির ছোটো মেয়ের নাম ছিল-

দুর্গা

লক্ষ্মী

পুঁটি

কেটি

49. মুখুজ্জে বাড়ি থেকে অন্নপূর্ণার ডাক পড়েছিল-

নবান্ন মাখার জন্য

পুঁইশাকের চচ্চড়ি রান্না করার জন্য

ইতুর ঘটগুলো বের করে দেওয়ার জন্য

নবান্ন মাখা এবং ইতুর ঘটগুলো বার করার জন্য

50. মুখুজ্জে বাড়ি যাওয়ার পথের বাঁ-ধারে যে বন ছিল, সেখানে ছিল-

শেওড়া, বনভাঁট, রাংচিতা, বনচালতা গাছ

আকন্দ, শেওড়া, শিমুল গাছ

সজিনা, হিজল, কাঁঠাল গাছ

শাল, পলাশ, দেবদারু গাছ

আরও পড়ুনশৈশবের স্মৃতি রচনা

Leave a Comment