কোশ বিভাজন কাকে বলে? কোশ বিভাজনের তাৎপর্য কী? |
যে কোশটি বিভাজিত হয় তাকে মাতৃকোশ বা জনিতৃকোশ বলে জনিতৃকোশ বিভাজিত হয়ে যে কোশ সৃষ্টি করে তাকে অপত্যকোশ বলে জনিতৃকোশ যে পদ্ধতিতে অপত্যকোশ সৃষ্টি করে তাকে কোশ বিভাজন বলে।
কোশ বিভাজনের তাৎপর্য
কোশ বিভাজনের প্রধান তাৎপর্য হল-
1. বৃদ্ধি: জীবদেহের বৃদ্ধির জন্য কোশ বিভাজন হয়। কোশ বিভাজিত হয়ে কোশের সংখ্যা বাড়ে, ফলে জীবদেহের বৃদ্ধি ঘটে।
2. ক্ষয়পূরণ: আঘাতপ্রাপ্ত স্থানের মেরামতির জন্য কোশ বিভাজিত হয়।
1. বৃদ্ধি: জীবদেহের বৃদ্ধির জন্য কোশ বিভাজন হয়। কোশ বিভাজিত হয়ে কোশের সংখ্যা বাড়ে, ফলে জীবদেহের বৃদ্ধি ঘটে।
2. ক্ষয়পূরণ: আঘাতপ্রাপ্ত স্থানের মেরামতির জন্য কোশ বিভাজিত হয়।
3. প্রজনন বা বংশবিস্তার: কোশ বিভাজনের দ্বারা এককোশী জীবদের বংশবিস্তার ঘটে। এ ছাড়া রেণু উৎপাদন ও গ্যামেট উৎপাদনের জন্যও কোশ বিভাজিত হয়।