কোশ বিভাজনে নিউক্লিয়াস, সেন্ট্রোজোম, মাইক্রোটিউবিউল, রাইবোজোম, মাইটোকনড্রিয়া, গলগি বডির গুরুত্ব উল্লেখ করো

কোশ বিভাজনে নিউক্লিয়াস, সেন্ট্রোজোম, মাইক্রোটিউবিউল, রাইবোজোম, মাইটোকনড্রিয়া, গলগি বডির গুরুত্ব উল্লেখ করো
কোশ বিভাজনে নিউক্লিয়াস, সেন্ট্রোজোম, মাইক্রোটিউবিউল, রাইবোজোম, মাইটোকনড্রিয়া, গলগি বডির গুরুত্ব উল্লেখ করো।

কোশ বিভাজনে কোশীয় অঙ্গাণুর ভূমিকা

নিউক্লিয়াস: নিউক্লিয়াস ক্রোমোজোম মধ্যস্থ জিন বা DNA ধারণ করে। কোশ বিভাজনের ইন্টারফেজের S Stage বা সংশ্লেষণ দশায় DNA-এর প্রতিলিপিকরণ ঘটে এবং DNA-র সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যায়। পরবর্তী মাইটোটিক ফেজে প্রফেজ, মেটাফেজ অ্যানাফেজ ও টেলোফেজ এই চারটি দশার মাধ্যমে নিউক্লিয়াস বিভাজিত হয়।

সেন্ট্রোজোম:
এটি প্রাণীকোশেই থাকে। সেন্ট্রোজোমের সেন্ট্রিওল দুটি নিউক্লিয়াসের দুটি বিপরীত মেরুতে অবস্থান করে যা সেন্ট্রিওলকে ঘিরে অ্যাস্ট্রাল রশ্মির আবির্ভাব ঘটে। উভয় প্রান্তের অ্যাস্ট্রাল রশ্মি জুড়ে ক্রোমোজোম বিভাজনের জন্য বেমতত্ত্ব সৃষ্টি করে।

মাইক্রোটিউবিউলস: উদ্ভিদ কোশে সেন্ট্রোজোম না থাকার জন্য মাইক্রোটিউবিউলস বেমতত্ত্ব গঠনে অংশগ্রহণ করে।

রাইবোজোম: রাইবোজোম কোশ বিভাজনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন সংশ্লেষে করে।

মাইটোকনড্রিয়া: কোশ বিভাজনের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। এটিকে কোশের শক্তিঘর বলে।

গলগি বডি: উদ্ভিদ কোশে অ্যানাফেজ দশার শেষ পর্যায়ে ER ও গলগি বস্তুর ক্ষুদ্র ভেসিকলগুলি একত্রিত হয়ে বিষুব অঞ্চলের মাঝবরাবর কোশপাত বা সেল প্লেট গঠন করে।

Leave a Comment