অ্যামাইটোসিস কাকে বলে? অ্যামাইটোসিস পদ্ধতিটি সংক্ষেপে বর্ণনা করো। |
সংজ্ঞা
যে সরলতম প্রক্রিয়ায় কোনো জনিতৃ কোশ নিউক্লিয় পর্দার অবলুপ্তি না ঘটিয়ে, ক্রোমোজোম ও বেমতত্ত্ব গঠন ব্যতিরেকে নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভাজিত হয়ে দুটি অপত্য কোশ সৃষ্টি করে, তাকে অ্যামাইটোসিস বলে।
স্থান
এই প্রকার কোশ বিভাজন ব্যাকটেরিয়া, ইস্ট, অ্যামিবা ইত্যাদি এককোশী জীবদেহে দেখা যায়।
বৈশিষ্ট্য
1. এই প্রকার কোশ বিভাজনের সময় নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজমের একই সঙ্গে বিভাজন ঘটে।
2. প্রথমে নিউক্লিয়াসটি ডাম্বেল আকার ধারণ করে। তখন সাইটোপ্লাজমসহ সমগ্র কোশটি ডাম্বেল আকার ধারণ করে।
3. নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে দুটি অপত্য কোশ গঠন করে।
4. নিম্ন শ্রেণির জীবরা অ্যামাইটোসিস পদ্ধতিতে সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটায়।