ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতায় কবি জননীকে ক্রন্দনরতা বলেছেন কেন? এই পরিস্থিতিতে কবি কী করা উচিত বলে মনে করেছেন

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতায় কবি জননীকে ক্রন্দনরতা বলেছেন কেন? এই পরিস্থিতিতে কবি কী করা উচিত বলে মনে করেছেন – আজকের পর্বে ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতায় কবি জননীকে ক্রন্দনরতা বলেছেন কেন? এই পরিস্থিতিতে কবি কী করা উচিত বলে মনে করেছেন তা আলোচনা করা হল।

ক্রন্দনরতা জননীর পাশে কবিতায় কবি জননীকে ক্রন্দনরতা বলেছেন কেন? এই পরিস্থিতিতে কবি কী করা উচিত বলে মনে করেছেন

'ক্রন্দনরতা জননীর পাশে' কবিতায় কবি জননীকে ক্রন্দনরতা বলেছেন কেন? এই পরিস্থিতিতে কবি কী করা উচিত বলে মনে করেছেন

‘ক্রন্দনরতা জননীর পাশে’ কবিতায় কবি জননীকে ক্রন্দনরতা বলেছেন কেন? এই পরিস্থিতিতে কবি কী করা উচিত বলে মনে করেছেন?

জননীকে কুন্দনরতা বলার কারণ

‘ধানক্ষেত থেকে’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘ক্রন্দনরতা জননীর পাশে’ কবিতাটি রচনার সময় পশ্চিমবঙ্গ রাজনৈতিক হিংসা, মারামারি, স্বার্থের লড়াইয়ে ক্ষতবিক্ষত হয়েছিল। সিঙ্গুর আন্দোলনকে কেন্দ্র করে প্রাণ গিয়েছিল অনেক নিরীহ চাষির, নিখোঁজ হয়েছিল তাদের স্ত্রী-সন্তানেরা। এইরকম কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে জননী ক্রন্দনরতা হয়েছেন বলে কবি মনে করেছেন।

যা যা করা উচিত

কবি মৃদুল দাশগুপ্ত তাঁর সংবেদনশীল মন নিয়ে ক্রন্দনরতা জননীর পাশে থাকতে চেয়েছেন। কিন্তু তিনি একা বিদ্রোহ করতে পারেন না জেনে কবিতায় শব্দের শক্তি দিয়ে মানুষের মনে বিস্ফোরণ ঘটাতে চান। কবি মনে করেন সময়ের এই সংকটে মানুষের বিবেককে জাগ্রত করা উচিত। তাই কবি -তাঁর শিল্পসৃষ্টির মাধ্যমে সমাজের মূল্যবোধ জাগিয়ে তুলতে চান। একারণেই সামাজিক অন্যায়ের প্রকৃত বিচার চেয়ে ঈশ্বরের শরণাপন্ন হননি। ক্ষত হওয়া সময়কে রোগমুক্ত করতে চেয়েছেন নিজেরই উদ্যোগে। কবির বিবেক জন্মভূমির প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে বাধ্য। তাই মানুষের পাশে দাঁড়ানোই কবির প্রধান করণীয়।

Leave a Comment